হজমে সহায়তা: কালো লবণ ঐতিহ্যগতভাবে হজমে সহায়তা করতে ব্যবহৃত হয়। এটি বদহজম, ফোলাভাব এবং পেট ফাঁপা উপশম করতে সাহায্য করতে পারে। এটি প্রায়শই বিভিন্ন খাবারে যোগ করা হয়, বিশেষ করে যেসব খাবারে লেবু এবং ডাল থাকে, তাদের গ্যাসীয় প্রভাব কমাতে।

খনিজ উপাদান: কালো লবণ সোডিয়াম, পটাসিয়াম এবং আয়রনের মতো প্রয়োজনীয় খনিজগুলিতে সমৃদ্ধ, যা সঠিক ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্য এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

শ্বাসযন্ত্রের স্বাস্থ্য: কিছু লোক হাঁপানি এবং ব্রঙ্কাইটিসের মতো শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে কালো লবণ ব্যবহার করে। উষ্ণ জলে মিশ্রিত কালো লবণের বাষ্প নিঃশ্বাসে নেওয়া অনুনাসিক পথ পরিষ্কার করতে এবং ভিড় কমাতে সাহায্য করতে পারে।

রেচক বৈশিষ্ট্য: কালো লবণের হালকা রেচক বৈশিষ্ট্য রয়েছে বলে বিশ্বাস করা হয়। এটি নিয়মিত মলত্যাগে সহায়তা করতে পারে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করতে পারে।

শীতল প্রভাব: আয়ুর্বেদিক ওষুধে, কালো লবণকে শরীরে শীতল প্রভাব রয়েছে বলে মনে করা হয়। এটি প্রায়শই গ্রীষ্মে তাপকে হারাতে এবং ঠান্ডা থাকার জন্য ব্যবহৃত হয়।

জয়েন্টের ব্যথা উপশম: কিছু ঐতিহ্যগত প্রতিকারে জয়েন্টের ব্যথা এবং আর্থ্রাইটিস কমাতে কালো লবণ ব্যবহার করা জড়িত। এটি প্রায়ই এই উদ্দেশ্যে থেরাপিউটিক স্নান বা পোল্টিস ব্যবহার করা হয়।

উন্নত ত্বকের স্বাস্থ্য: কালো লবণ ব্রণ এবং একজিমার মতো ত্বকের অবস্থার সাথে সাহায্য করে বলে বিশ্বাস করা হয়। এটি ত্বককে এক্সফোলিয়েট এবং পরিষ্কার করতে সাময়িক চিকিত্সায় ব্যবহার করা যেতে পারে।

মৌখিক স্বাস্থ্য: কালো লবণ মুখের দুর্গন্ধ প্রতিরোধ করে, মাড়ির প্রদাহ হ্রাস করে এবং স্বাস্থ্যকর দাঁতের প্রচার করে মৌখিক স্বাস্থ্যের জন্য সাহায্য করতে পারে।

জল ধারণ হ্রাস: এর মূত্রবর্ধক প্রভাবের কারণে, কালো লবণ কিছু ব্যক্তির মধ্যে জল ধারণ এবং ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করতে পারে।

ওজন হ্রাস: কিছু লোক ওজন কমানোর পদ্ধতির অংশ হিসাবে কালো লবণ ব্যবহার করে। এটি জলের ওজন এবং ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করতে পারে, যা অস্থায়ী ওজন হ্রাস করতে পারে।